নিজস্ব প্রতিবেদকঃ চাঁদপুরে আবারও কিশোরগ্যাং এর দৌরাত্ম্য পরিলক্ষিত হয়েছে, আবারো সেই আল-আমীন একাডেমির এক শিক্ষার্থী আহাদুল ইসলাম পাটোয়ারী, পিতা জাহাঙ্গীর আলম পাটোয়ারী মাতা আছমা বেগম সেনগাও আশিকাটি বাবুরহাট চাঁদপুর। প্রত্যক্ষ্যদর্শী ও এমএম নুরুল হক স্কুলের ছাত্রদের সাথে কথা বলে জানা যায়, চাঁদপুর নুরুল হক উচ্চ বিদ্যালয়ে ৯ ম শ্রেণির ছাত্র রাব্বির –সাথে আল আমিন একাডেমির ১০ শেনীরছাত্র আহাদুল ইসলাম পাটোয়ারী সাথে গত ফেব্রুয়ারী মাসে সিনিয়র জুনিয়র নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়, সেই ঘটনার সুত্রপাতথেকেই আজকে রাব্বির সাথে আহাতের কথা কাটাকাটি পরে মারামারির ঘটনা ঘটে, এসময় আহাদ ছিল একা আর রাব্বি ৮ থেকে ১০ জন বন্ধু বান্ধব ও সহপাঠী মিলে আহাদকে একাপেয়ে মারতে থাকে এর ঠিক ১০ মিনিট পর আহাদ দৌড়ে গিয়ে রাস্তার পাশে শাকোঁর নিচে থাকা চাপাতি নিয়ে রাব্বিদের কে কোপাতে যায় এমন সময় নুরুল হক স্কুলের কয়একজন এস এস সি পরিক্ষার্থী এসে তাকে ধরে ফেলে এবং স্কুলের এক শ্রেণিকক্ষে আটকিয়ে রেখে শিক্ষকদের খবর দেয়।এ ব্যাপারে নুরুল হক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ সাখাওয়াত হোসেন পাটওয়ারী বলেন আমি ১ টায় জরুরি কাজে স্কুলের বাহিরে যাই পরে ২ টায় স্কুলে ফিরে দেখি স্কুলের পাশের বাড়ির জাহাঙ্গীরের ছেলে আহাদকে আমাদের স্কুলের একটি শ্রেণি কক্ষে আটকিয়ে রেখেছে পরে আমি ঘটনা জেনে পুলিশ কে খবর দেই পুলিশ এসে আহাদকে থানায় নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে চাঁদপুর সদর মডেল থানার এ এস আই মোতালেব জানান,আমি খরব পেয়ে এমএম নুরুল হক স্কুলে যাই সেখানে গিয়ে দেখি দুটিদেশীয় অস্ত্র(চাপাতি)সহ তাকে পাই পরে আটক করে থানায় নিয়েআসি, এ ব্যাপারে তার বিরুদ্ধে আইননানুগ ব্যাবস্থ গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চাঁদপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুর রশিদ।