শিরোনাম:
বিদ্যালয়ে পিয়ন থাকলেও শিশু শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলে মাঠ পরিস্কার করাচ্ছেন প্রধান শিক্ষক ফরিদগঞ্জে ইংলিশ ডোরের উদ্বোধন ফরিদগঞ্জে ফারিসা’র নয়া কমিটি সভাপতি মোতাহার হোসেন, সম্পাদক মহেশ শর্মা চাঁদপুরে এসএ টিভির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন চাঁদপুরে জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে আলোচনা সভা অসহায় শীতার্ত মানুষদের শীতবস্ত্র উপহার দিল চাঁদপুর চেম্বার অব কমার্স মতলব উত্তরে সাজাপ্রাপ্ত ২ আসামী গ্রেফতার ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় বিক্রি বাড়াতে খুশি ক্ষূদ্র উদ্যোক্তারা রূপগঞ্জে যুবলীগ নেতাকে গ্রেফতারের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিক্ষোভ নাজিরপাড়া ক্রীড়া চক্রের অভিষেক ও পরিচিতি সভা

মেঘনার ভাঙনে বিলিন হচ্ছে ঈশানবালার মানচিত্র

reporter / ১৬৮ ভিউ
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৭ এপ্রিল, ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
স্বাধীনতার পর থেকে মেঘনার ভাঙনে চাঁদপুর জেলা, বিগত ৫০ বছরেও ভাঙন রোধে রোধে  স্হানীয় বাঁধ দেওয়া হয়নি, ফলে শুস্ক মৌসুমে মেঘনার ছোবলে নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে , তার চেয়ে বেশি ভাঙনের শিকার হয় বর্ষা মৌসুমে,
প্রতিবছর ভাঙন রোধে সরকারি ভাবে কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ  করে, কোন রকম ভাবে জিও বেগে বালু ভরে কিনবা আংশিক  সিসি ব্লক ফেলে জোরাতালি দিয়ে ঠেকানো হলেও তাহা আবার নদী গর্ভে চলে যেতে দেখা যায়।এতে করে সরকার যেমনি আর্থিক ভাবে  ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে , ঠিক তেমনি করে নদীর পারবাসি ভিটে মাটি হারিয়ে নিশ্বঃ হচ্ছে।
এদিকে চাঁদপুর  জেলার হাইমচর  উপজেলার  ৪ নং নীলকমল ইউনিয়ন পরিষদের  আওতাধীন  ঈশানবালার চর অঞ্চল  মেঘনার ভাঙনে  মানচিএ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে, চলতি শুস্ক মৌসুমে কয়েক কিলো মিটার কৃষি জমি মেঘনার বুকে তলিয়ে গেছে, এতে করে কৃষকদের কয়েক হেক্টর কৃষি জমি চলে যাওয়ায়, কৃষকরা কৃষি ফলাতে পারছে না বলে তারা জানান,
কৃষকরা আরো জানান আমাদের পৈতৃক  সম্পর্ত্বিতে আমরা কৃষি কাজ করে ফসল ফলিয়ে জীবিকা অর্জন করি, অথচ স্হানীয়  বাঁধের কারনে প্রতি বছরই রাক্ষসী  মেঘনার ভাঙন কবলে আমরা ভিটে হারা হয়, তার সাথে কর্মহীন  হয়ে পরি। বার বার সরকারি ভাবে পদক্ষেপ  নেওয়া হলেও বিগত ৩০ বছরেও তাহা বাস্তবাহিত হয়নি, যার কারনে অনেক মানুষ আজ অনেএে চলে গেছে, কমে গেছে জনসংখ্যা।
এদিকে ঈশানবালার ব্যবসায়ি সহ এলাকাবাসি আমাদের জানান, আমরা ছোট থেকে দেখে আসছি মেঘনার ভাঙন, আমাদের বাব দাদা কালের বহু সম্পদ মেঘনার বুুকে তলিয়ে গেছে, কিন্তু কখনো ফিরে পাই না ওই সব সম্পদ, তাছারা পুরনো বাজার টি মেঘনার মাঝ নদীতে, বিগত ২৫ বছরে মেঘনার ভাঙন কবলে পরে ঈশানবালা বাজার আজ চতুর্থ বাজারে পরিণত হযেছে, বিগত বছরে একে একে তৈরিকৃত মোট ৩ টি বাজার নদি গর্ভে বিলীন  হযেছে, বর্তমানে যেই বাজার টি করা হয়েছে তাহা চতুর্থ  বাজার, এই বাজারে শ্বতাধিক দোকনাপাট রযেছে, স্হানীয়  মানুষ ব্যবসা করে পরিবার পরিজন নিয়ে দিনাতিপাত করে আসছে, চলতি বছর যদি বাঁধের কোন ব্যবস্হা না করা হয়, হয়ত আগামী বছর নদীটি বাজারে এসে মিলিত হবে। এ বাজারে ৪ নং নীলকমল  ইউনিয়ন  পরিষদ সহ রযেছে পুলিশ ফাঁড়ি, ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এসব প্রতিষ্ঠানের কারনে আইনের নিরাপত্বা, নাগরিক সেবা সহ শিক্ষার আলোর প্রদীপ, মেঘনার ভাঙন দীর্ঘ হলে এসব সেবা থেকে ইউনিয়ন  বাসি বঞ্চিত  হবে বলে তারা জানান,আর তাই ৪নং নীলকমল ইউনিয়ন  মেঘনার ভাঙন থেকে রক্ষা করতে  শিক্ষামন্ত্রী  সহ চাঁদপুুরের জেলা প্রশাসক  অতবি জরুরী ব্যবস্হা গ্রহন করে ভাঙন এলাকায়  সি সি ব্লক দিয়ে বাঁধের ব্যবস্হা করার জর্ন জোর দাবি জানান এলাকাবাসি সহ ইউনিয়ন  বাসি।


এই বিভাগের আরও খবর