শিরোনাম:
ফরিদগঞ্জ উপজেলা স্কাউট সম্পাদক দুর্নীতি ও অনিয়ম ধামাচাপা দিতে ঘুরছেন বিভিন্ন মহলের ধারে ধারে চাঁদপুরের ৮ উপজেলা সহ দেশের ৪৯৫ টি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে অপসারন চাঁদপুর জেলার ৭টি সহ সারাদেশে ৩২৩ পৌরসভার মেয়র অপসারণ ফরিদগঞ্জে কুকুরের কামড়ে আহত ২০ কচুয়ায় মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেপ্তার মেঘনায় কার্গোর ধাক্কায় তলা ফেটেছে সুন্দরবন -১৬ লঞ্চের, নারী নিখোঁজ ষোলঘর আদর্শ উবি’র ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি অ্যাডঃ হুমায়ূন কবির সুমন কচুয়ায় নবযোগদানকৃত প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে শিক্ষক সমিতি শুভেচ্ছা মতলব উত্তরে লেপ-তোশক তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছে কারিগররা উপাদী উত্তর ইউনিয়নে দীপু চৌধুরীর স্মরণে মিলাদ ও দোয়া

মতলব উত্তরে জমজমাট ইফতার বাজার

reporter / ১৫২ ভিউ
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২২

মতলব উত্তর প্রতিনিধি :
চাঁদপুরের মতলব উত্তরে রমজানের শুরু থেকেই বইছে দাবদাহ। কাট ফাটা রোদ আর গরমের তীব্রতা বয়ে চলছে। রোদ তো নয়, যেন আগুন নামছে আকাশ থেকে! এরই মধ্যে চলছে মাহে রমজান।
তাই দুপুরের পর গড়িয়ে বিকেল হতেই দাবদাহকে উপেক্ষা করেই মানুষ এখন ভিড় করছেন অভিজাত ইফতার পণ্যের বিপণী বিতানগুলোতে।
রমজানের অসহনীয় গরমের মধ্যেও ধুম পড়ে ইফতার কেনাকাটার।
এছাড়া প্রধান সড়ক থেকে শুরু করে পাড়া-মহল্লার গলি পথেও ইফতার পণ্য নিয়ে বসে গেছেন দোকানিরা। উপজেলার ছেংগারচর, সাহেব বাজার,কালিপুর, সুজাতপুর ,নতুন বাজার কালির বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে পসরা সাজিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে ইফতার। ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখেই দোকান গুলোতে রকমারি ইফতার তৈরি হয়েছে।জিলাপী, আলুচপ, বেগুনি, বুরিন্দা,ছোলা বুটসহ নানান রকমের জনপ্রিয় ইফতার পণ্যগুলো এবারও শুরুতেই মান কারছে সবার। ইফতারে স্বাদের ভিন্নতা আনতে সবাই প্রাণপণ চেষ্টা করছেন।
উপজেলার ছেংগারচর বাজারের মক্কা রেস্তোরা কর্মী মন্জুর ও হোটেল মালিক বশির আহমেদ জানান,তারা সব রকমের ইফতারের আইটেম বানাচ্ছেন। যাতে সাধারণ ক্রেতাসহ সবারই দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারা যায়।
ইফতার কিনতে আসা শিপন আহমেদ বলেন, ‘আজকে রমজানের ১১ দিন। আর এই দিনে পরিবারের সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে ইফতার করবেন। এর জন্য সকল প্রকার ইফতার কিনেছি।
এদিকে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার ইফতার সামগ্রীর দাম বেশি বলেও জানিয়েছেন ক্রেতারা। ফলে ইফতার কিনতে এসে সাধারণ মানুষকে হিমশিম খেতে হয়েছে।
নতুন বাজারে নুরী বলেন, বুট, জিলাপীসহ বিভিন্ন সামগ্রীর দাম এবার গত বছরের চেয়ে বেশি। প্রায় প্রতিটি পণ্যের মূল্য রমজান শুরু হওয়ার আগে যা ছিল।রমজানের দিনেই সেসব পণ্যের মূল্য বেড়েছে । তাই অনেকটা বাধ্য হয়েই স্বাদ ও সাধ্যের সমন্বয় ঘটানোর চেষ্টা করছেন তার মত সাধারণ ক্রেতারা।
এরই মধ্যে উপজেলার অন্যান্য বাজারসহ বিভিন্ন এলাকার হোটেল রেস্তোরাঁর সমানে বাহারি ইফতারের পসরা সাজানো হয়েছে। রোজাদারদের আকর্ষণ করার জন্য হোটেল-রেস্তরাঁগুলোর সামনে ডেকোরেশন করা হয়েছে। ইফতার সামগ্রী বিক্রির জন্য এবং ক্রেতাদের আকর্ষণের জন্য কেউ কেউ বাইরে থেকে বাবুর্চিও এনেছেন বলেও জানা গেছে।


এই বিভাগের আরও খবর