শিরোনাম:
ফরিদগঞ্জে আকাশচুম্বী বিদ্যুৎ বিলে গ্রাহকের মাটিচাপা ভোগান্তি সালিশ মানে না, রায় মানে না। কারা চালায় এমন অদৃশ্য শাসন ফরিদগঞ্জে দাখিল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস, মাদ্রাসা সুপারসহ আটক ৩ মতলব দক্ষিণে ভুট্টার বাম্পার ফলন, দাম নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষকরা মতলব দক্ষিণে ২ টাকার সিঙ্গারায় ভাগ্য পরিবর্তন ইয়াসিনের প্রেমের টানে ফরিদগঞ্জে মুসলিম মেয়ের বাড়িতে হিন্দু তরুণী ১৭ জন শিক্ষার্থীর স্বপ্নের সারথি হলে স্বপ্নের ফরিদগঞ্জ সংগঠন ফরিদগঞ্জ মানবসেবা ফাউন্ডেশন পথচারী ও এতিম শিশুদের মাঝে ইফতার বিতরণ সম্পন্ন ফরিদগঞ্জে পৌর এলাকায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এক্স  স্টুডেন্ট ক্লাব চাঁদপুরের  ইফতার ও দোয়া মাহফিল

চাঁদপুরে সেলিম চেয়ারম্যানের দূর্নীতি তদন্তে সত্যতা পেলো দুদকের এনফোর্সমেন্ট অভিযান টিম

reporter / ১১৩৩ ভিউ
আপডেট : বুধবার, ৬ এপ্রিল, ২০২২

 

প্রিয় চাঁদপুর ডেস্কঃ

চাঁদপুরের লক্ষীপুরের ইউপি চেয়ারম্যান সেলিম খানের বিরুদ্ধে আনিত চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জমি অধিগ্রহণে অনিয়ম ও মেঘনা নদীতে অনুমোদনহীন বালু উত্তোলন করে অবৈধ বালু ব্যবসার মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে সত্যতা পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

গত বুধবার (৬ এপ্রিল) এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা সংক্রান্ত দুদক জনসংযোগের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জমি অধিগ্রহণে সুকৌশলে জমির মূল্য প্রায় ২০ গুণ বেশি দেখিয়ে সরকারের প্রায় ৩৬০ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতি করা হয়েছে।

একই সাথে মেঘনা নদীতে অনুমোদনহীন বালু উত্তোলন করে পরিবেশ ও প্রাণ বৈচিত্র্যের অপরিসীম ক্ষতি এবং অবৈধ বালু ব্যবসার মাধ্যমে সরকারের বিপুল রাজস্বক্ষতির অভিযোগেরও সত্যতা পাওয়া গেছে।

অভিযানকালে দুদকের টিম চাঁদপুর সদর উপজেলার লক্ষীপুর মৌজায় চাঁদপুর-হাইমচর সড়কের পাশে মেঘনা নদী থেকে ৮০০ মিটার দূরত্বে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রস্তাবিত জমি সরেজমিনে পরিদর্শন করে।

এছাড়াও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, জেলা রেজিস্টারের কার্যালয়, বিআইডব্লিউটিএ ও জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন থেকে অভিযোগ সম্পর্কিত রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করে দুদকের টিম।

সংগৃহীত রেকর্ডপত্রে চাঁদপুর জেলার পদ্মা-মেঘনা নদী অংশে অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলনের ফলে প্রকৃতি-পরিবেশ বিনষ্টসহ রাজস্বক্ষতি এবং প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি অধিগ্রহণে সরকারের বিরাট অঙ্কের অর্থ লুটপাটের দুরভিসন্ধি সম্পর্কে আনিত অভিযোগের সত্যতা পায়।

দুদক, সজেকা, কুমিল্লা’র সহকারী পরিচালক রাফী মো. নাজমুস্ সা’দাৎ-এর নেতৃত্বে এই এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযান পরিচালনাকারী টিম এ বিষয়ে জড়িত ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে দ্রুতই কমিশনের নিকট বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

তথ্যসুত্রঃ- একাত্তর টিভি অনলাইন।


এই বিভাগের আরও খবর