শিরোনাম:
বর্ণিল আয়োজনে চাঁ.স.ক শিবিরের প্রকাশনা উৎসব কচুয়ায় একটি বাড়ি নিয়ে ‘ধৈয়ামুড়ি’ গ্রাম স্কুল মাঠে খেলতে গিয়ে আ*গু*নে ঝলসে যাওয়া বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গড়তে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে ফরিদগঞ্জে নোয়াপাড়া নাইট মিনি ক্রিকেট টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন— মতলবে শিশু আদিবার হ*ত্যা*কারী ইমনের বসত*ঘর পুড়ি*য়ে দিলো উত্তে*জিত জনতা মতলব দক্ষিণে উষার স্পোটিং ক্লাবের কর্যালয়ে হামলা ও ভাং*চুর অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে মতলবে জহির মিজির সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় বিএনপির রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্য লিফটের বিতরন ও পথ সভা অনুষ্ঠিত মতলব উত্তর থানা পুলিশ কর্তৃক ০৯ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

ফরিদগঞ্জে মাদ্রাসার ছাত্রকে জখমকারীর আত্মসমর্পণ, কারাগারে প্রেরণ

reporter / ২৫৬ ভিউ
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গাজীপুর আহ্ম্মদীয়া ফাজিল মাদ্রাসার দশম শ্রেণীর ছাত্র হাফেজ সাজেদুল ইসলামকে ছুরিকাঘাতকারী শাওন আদালতে আত্মসমর্পণ করেছে।
গতকাল (৩১ আগস্ট) বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ আমলি আদালতে ঘাতক শাওন স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করেলে মেজিস্ট্রেট তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
রায়হান ইসলাম শাওন গত ২২ আগস্ট শেষ বিকেলে মাদ্রাসার দশম শ্রেণীর ছাত্র সাজেদুল ইসলামকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। এরপর সাজেদুলের ভাই ঘাতক শাওন ও জুয়েল পাঠানকে আসামী করে ফরিদগঞ্জ থানার একটি মামলায় দায়ের করেন। মামলা নং ২৭।
জানা যায়, গ্রীষ্মকালীন ফুটবল খেলার প্রস্তুতি ম্যাচ ও খেলোয়াড়র যাচাই-বাছাই করতে মাদ্রাসার শিক্ষকরা দশম ও অস্টম শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের মাঠে নামায়। খেলা শুরুর কিছুক্ষণ পর বখাটে শাওন মাঠে গিয়ে দাঁড়ায়। এরপর ফুটবলটি বখাটে শাওনের কাছে গেলে সে বলটি নিয়ে খেলতে থাকে। এসময় ছাত্ররা তার কাছে বল চাইলে ছাত্রদের সাথে অশোভন আচরণ করে। এরমধ্যে সাজেদুল তার কাছ থেকে বলটি নিয়ে গেলে শাওন তাকে বেদম মারধর করে।
ঘটনাটি শিক্ষকরা শুনে ছাত্রদের মাদ্রাসায় নিয়ে আসে। মাদ্রাসার শিক্ষকরা ঘটনা সামাল দিতে দুই পরিবারকে ডাকে। সাজেদুল ইসলামের পরিবারের লোকজন গিয়ে সাজেদুলকে নিয়ে আসার পথিমধ্যে গাজীপুর বাজারে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায় ঘাতক শাওন।
একই দিনে সাজেদুলের ভাই থানায় লিখিত অভিযোগ দিলেও পুলিশ ঘাতক শাওনকে আটক করতে ব্যর্থ হয়। ৭ দিন পর ঘাতক শাওন নিজেই আদালতে আত্মসমর্পণ করে।
এদিকে স্থানীয়রা দাবি করেছেন, মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা গিয়াস উদ্দিনের গাফিলতির কারণেই শাওন সাজেদুলকে ছুরিকাঘাত করেছে। তারা আরো জানান, তিনি এই মারামারি ঘটনা ঘটার পর পুলিশের সহযোগিতা নিলে এই ঘটনা ঘটতো না।


এই বিভাগের আরও খবর