মোঃ আলমগীর হোসেনঃ
হাইমচর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী ও স্বনামধন্য নীলকমল ওছমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফারুকুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে ভু্য়া সার্টিফিকেট বানিজ্য তথ্য বেরিয়ে এসেছি।
হাইমচর উপজেলার নীলকমল ওছমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফারুকুল ইসলাম থেকে ৭০’হাজার টাকার বিনিময়ে লাইব্রেরিয়ান পদের ভুয়া সার্টিফিকেট প্রধান করেন ফারুকুল ইসলাম।হাইমচর উপজেলার ৩নং দক্ষিণ আলগী ইউনিয়নের সোহেল রানা(৩৫)পিতা জাকির হোসেন-কে ৭০’সত্তুর হাজার টাকার বিনিময়ে সার্টিফিকেট প্রধান করেছেন বলে,প্রাথমিক তথ্যে বেরিয়ে এসেছে।
উক্ত বিষয়ে ভুক্তভোগী সোহেল রানা বলেন,আমি নীলকমল ওছমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে লাইব্রেরিয়ান পদে ৪/৫ বছর আগে এপ্লাই করলে একাধিক বার নিয়োগ বাদ হয় এবং পরিশেষে আমাকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফারুকুল বলেন যে,তুমি লাইব্রেরীয়ান পদের একটা সার্টিফিকেট সংগ্রহ কর।
সোহেল রানা বলেন যে,আমি সার্টিফিকেট কোথায় পাইবো এমতাবস্থায় তিনি(ফারুকু ইসলাম)বলেন তুমি আমাকে ৭০ হাজার টাকা দিলে আমি দিবো।
সোহেল রানা বলেন,আমার সাথে প্রতারণা করে নীলকমল ওছমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফারুকুল ইসলাম সার্টিফিকেট প্রধান করেন।তিনি আমাকে ওরজিনাল সার্টিফিকেট দিবে বলে ভুয়া সার্টিফিকেট প্রধান করেন।
এই মর্মে সোহেল রানা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফারুকুল ইসলাম কে ৭০সত্তুর হাজার টাকা প্রধান করেন এই মর্মে সোহেল রানা’র একটি মোবাইল কল রেকর্ড ও বক্তব্যে বেড়িয়ে আসে এই বিষয়ে সোহেল রানা বলেন,আমার টাকা পেরত না দিলে আমি,ফারুকুল ইসলামের বিরুদ্ধে আইনের আশ্রয় নিবো বলে কে বলেন সোহেল রানা।