মোঃ আলমগীর হোসেনঃ
হাইমচর উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভোটার সম্পর্কিত অভিযোগে তদন্তে আসেন চাঁদপুর জেলা নির্বাচন কমিশন
৮ সেপ্টেম্বর হাইমচর উপজেলা নির্বাচন কমিশনের এর সমন্ন নির্বাচন কমিশনের অফিসে গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান গাজী ও সকল মেম্বার এবং ইউনিয়নের ভোটারা ও অভিযোগকারী শাহাদাৎ হোসেন সবুজ উপস্থিত ছিলেন।
এসময় নির্বাচন কমিশন কতৃক যাচাই বাছাই করেন আলোচনা শেষে জেলা নির্বাচন কমিশন বলেন সঠিক তথ্য ও যাচাই বাছাই করে উক্ত বিষয়টি সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করে যাবো।
এসময় ইউপি সদস্য মোঃ হাবু রাড়ী,দেলোয়ার হোসেন গাজী,শাহ আলম,এমরান হোসেন তালুকদার,মহিলা ইউপি সদস্য খাদিজা বেগম সহ ইউপি সদস্যরা বলেন, ভোটার হওয়া গণতন্ত্রের নাগরিক অধিকার।
নদীর ভাঙ্গণের কারণে গাজীপুরের বাসিন্দারা বিভিন্ন স্থানে বসতি স্থাপন করেন,বর্তমানে তাদের উত্তশ্বরিরা বাপ দাদার ভিটেমাটি গাজীপুর ইউনিয়নে পুনরায় ভোটার হচ্ছে।এবং গাজীপুর ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান গাজী সহ সকল সদস্যরা ইউনিয়নের জনগণদের সঠিক সেবাপ্রদান এর কারণে গাজীপুর ইউনিয়নে নতুন ভোটার বিদ্ধ হচ্ছে এবং উদিয়মান উপযুক্ত নাগরিকরা নতুন করে ভোটার হচ্ছে।
এ ধারাবাহিকতায় সাবেক চেয়ারম্যান শাজাহান পেদার ভাতিজা,জাতীয় পার্টির নেতার ছেলে শাহাদাৎ হোসেন সবুজের বিভ্রান্তকর একটি অভিযোগ করেন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে।
ইউপি সদস্যরা বলেন,অভিযোগ কারী শাহাদাৎ হোসেন সবুজ পেদা এর বাড়ি গাজীপুর ইউনিয়নে নয় এবং তিনি কোন ইউনিয়নের ভোটার জনগণ সেটা জানতে চায়।
এসময় ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান গাজী বলেন,,,গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সেবার মান বৃদ্ধি হয়েছে,জনগণের সেবক হিসেবে ইউপি সদস্যরা জনগণের কাজ করে যাচ্ছে,তাই গাজীপুরের সাবেক বাসিন্দারা নীজ ইউনিয়নে পুনরায় ভোটার হচ্ছে,ভোটার হওয়া জনগণের নাগরিক অধিকার,আমি নবাগত ভোটারদের স্বাগতম জানাই।
ইউনিয়ন বাসী ও গাজীপুরের ভোটারদের বিরুদ্ধে একটি পক্ষ উঠেপড়ে লেগেছে,তারা গাজীপুর ইউনিয়নের কেহ নয়,গাজীপুর ইউনিয়নের ক্ষতিকর মানুষ গুলোকে গাজীপুরের জনগণ কখনোই গ্রহণ করবে না।।